জোরপূর্বক শ্রম হ'ল জরিমানার হুমকির অধীনে কাজ যা শ্রমিক স্বাধীনভাবে সম্পাদন করতে সম্মতি দেয় নি। জরিমানার উদাহরণগুলির মধ্যে শ্রমিকদের চলাচলের উপর বিধিনিষেধ, সহিংসতা বা নির্বাসনের হুমকি, শ্রমিকদের দ্বারা প্রদত্ত আমানত বা বিলম্বিত মজুরি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। শ্রমিকদের ব্যক্তিগত কাগজপত্র যেমন জন্ম সনদ, স্কুল সার্টিফিকেট বা জাতীয় পরিচয়পত্র বাজেয়াপ্ত করা বা ধরে রাখাও জোরপূর্বক শ্রমের ইঙ্গিত দিতে পারে, কারণ শ্রমিকরা তাদের চাকরি ছেড়ে অন্য কোথাও কাজ খুঁজে পেতে স্বাধীন নাও হতে পারে। ইন্দোনেশিয়ার সংবিধান অনুসারে, সমস্ত ব্যক্তি তাদের পেশা বেছে নেওয়ার জন্য স্বাধীন, এবং একটি আয়, এবং শ্রম সম্পর্কের সঠিক আচরণের অধিকারী। ইন্দোনেশিয়া জোরপূর্বক শ্রম দমনের লক্ষ্যে দুটি মূল আইএলও কনভেনশন অনুমোদন করেছে: ১৯৩০ সালের জোরপূর্বক শ্রম কনভেনশন নং ২৯ (সি ২৯) এবং ১৯৫৭ সালের জোরপূর্বক শ্রম কনভেনশন নং ১০৫ (সি ১০৫)।
রিসোর্স গাইড:
আইনি তথ্যসূত্র: